এই রকম পোস্ট আগে করা হয়ে থাকলে আমি দুঃখিত। কেও যদি আগে থেকে জানেন বা অন্য উপায় জেনে থাকেন তাহলে আমাদের জানাবেন। আমার মনে হই আমাদের সকলের তাতে উপকার হবে।
ফরমালিন যুক্ত খাবার খাওয়ার উপায় ,
চলুন জেনে নেই।
বাজারের এমন কোন জি্নিস নাই
যে ফরমালিন যুক্ত করে না । এসকল
খাবার
খেয়ে আমরা এগিয়ে যাচ্ছি নানা বিধ
অসুখের দিকে । সরকার নিজেদের
নিয়ে ব্যাস্ত , তাই উনাদের সময় নাই
এর উপর কোন ব্যবস্থা নেয়া।
আমি কিছু উপায় পেশ
করছি যা আপনাকে ফরমালিন
থেকে বাচাতে পারে ।
চলুন জেনে নেই।
বাজারের এমন কোন জি্নিস নাই
যে ফরমালিন যুক্ত করে না । এসকল
খাবার
খেয়ে আমরা এগিয়ে যাচ্ছি নানা বিধ
অসুখের দিকে । সরকার নিজেদের
নিয়ে ব্যাস্ত , তাই উনাদের সময় নাই
এর উপর কোন ব্যবস্থা নেয়া।
আমি কিছু উপায় পেশ
করছি যা আপনাকে ফরমালিন
থেকে বাচাতে পারে ।
০১.ফল : যে কোন ধরনের রাসায়নিক
দেয়া হোক না কেন , আপনি যাদি একটু
সচেতন হন তা হলে ফল খাওয়া যায় , ফল
খাওয়ার আগে ফলগুলো পানিতে ১
ঘন্টা বা তার চেয়ে কিছুক্ষন
ডুবিয়ে রাখতে হবে।
দেয়া হোক না কেন , আপনি যাদি একটু
সচেতন হন তা হলে ফল খাওয়া যায় , ফল
খাওয়ার আগে ফলগুলো পানিতে ১
ঘন্টা বা তার চেয়ে কিছুক্ষন
ডুবিয়ে রাখতে হবে।
০২. লিচু : লিচুর রং কাচা অবস্থায়
সবুজ। পাকার পর হয় ইটা লাল ।এখন
গাছে থাকা অবস্থায় রাসায়নিক দেয়ার
কারনে তার রং হয়ে যায় ম্যাজেন্টা । এই
অবস্থায় এই ধরনের লিচু
দেখতে ভালো দেখায়, তাই
ম্যাজেন্টা রং এর লিচু কিনবেন না ।
সবুজ। পাকার পর হয় ইটা লাল ।এখন
গাছে থাকা অবস্থায় রাসায়নিক দেয়ার
কারনে তার রং হয়ে যায় ম্যাজেন্টা । এই
অবস্থায় এই ধরনের লিচু
দেখতে ভালো দেখায়, তাই
ম্যাজেন্টা রং এর লিচু কিনবেন না ।
০৩. সবজি : সবজি রান্না করার
আগে ১০ মিনিট লবন গরম
পানিতে ডুবিয়ে রাখুন ।
আগে ১০ মিনিট লবন গরম
পানিতে ডুবিয়ে রাখুন ।
০৪. মাছ : ১ ঘন্টা মাছ
পানিতে ডুবিয়ে রাখলে শতকরা ৬০ ভাগ
ফরমালিন নষ্ট হয়ে যায়,
সবচেয়ে ভালো হয় ভিনেগার ও
পানি একসাথে ১৫ মিনিট মাছ
ডুবিয়ে রাখলে শতকরা ১০০ ফরমালিন
নষ্ট হয়ে যায় ।
ধন্যবাদ । আশা করি আপনাদের
কাজে লাগবে ।
কৃতজ্ঞতা : ডা: এ বি এম আবদুল্লাহ
শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয় ।
পানিতে ডুবিয়ে রাখলে শতকরা ৬০ ভাগ
ফরমালিন নষ্ট হয়ে যায়,
সবচেয়ে ভালো হয় ভিনেগার ও
পানি একসাথে ১৫ মিনিট মাছ
ডুবিয়ে রাখলে শতকরা ১০০ ফরমালিন
নষ্ট হয়ে যায় ।
ধন্যবাদ । আশা করি আপনাদের
কাজে লাগবে ।
কৃতজ্ঞতা : ডা: এ বি এম আবদুল্লাহ
শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয় ।
Post a Comment